কান্তজীউ মন্দির

{pgslideshow id=3|width=160|height=120|delay=3000|image=M|pgslink=1}

নির্মাণকারীঃ রাজা রামনাথ | সময়ঃ ১৭৫২ | প্রধান দেবতাঃ কৃষ্ণ | স্থাপত্যঃ নবরত্ন | অবস্থানঃ ঢেপা নদীর তীরে, কান্তনগর

কান্তজীউ মন্দির (কান্তনগর মন্দির হিসেবেও পরিচিত) বাংলাদেশের প্রাচীন স্থাপত্য নিদর্শন সমূহের মধ্যে সবচে' কারুকার্যময়। দিনাজপুর শহর থেকে ১৪ মাইল উত্তরে ঢেপা নদীর তীরে অবস্থিত একটি প্রাচীন মন্দির। এটি নবরত্ন মন্দির নামেও পরিচিত কারণ এর রয়েছে নয়টি চূডা।

১৭২২ সালে মন্দিরের নির্মাণ কাজ শুরু করেন দিনাজপুরের মহারাজা প্রাণনাথ রায় যদিও নির্মাণ কাজ শেষ হয় তার পোষ্যপুত্র রামনাথ রায় কর্তৃক ১৭৫২ সালে। শুরুতে মন্দিরের চূড়ার উচ্চতা ছিল ৭০ ফুট। ১৭৫২ সালে মন্দিরটি উৎসর্গ করা হয়। ১৮৯৭ সালে মন্দিরটি ভূমিকম্পের কবলে পড়লে এর চূডাগুলো ভেঙে যায়। মহারাজা গিরিজানাথ মন্দিরের ব্যাপক সংস্কার করলেও মন্দিরের চূড়াগুলো আর সংস্কার করা হয়নি।( কিছু মানুষের ধারনা মন্দিরটি ১রাতে তৈরী হয়েছিল )। মন্দির প্রাঙ্গণ আয়োতাকার হলেও, পাথরের ভিত্তির উপরে দাঁড়ানো ৫০ফুট উচ্চতার মন্দিরটি বর্গাকার। মন্দিরটি তিন তলা বিশিস্ট। প্রতিটি তলার চারপাশে বারন্দা ‌রয়েছে। মন্দিরের বাইরের দেয়াল জুড়ে পোড়ামাটির ফলকে দেবমূর্তির ছবি খোদাই করা রয়েছে যা রামায়ণ, মহাভারত এবং বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনীর কথা বর্ণনা করে। মন্দিরের পশ্চিম দিকের দ্বিতীয় বারান্দা থেকে সিঁড়ি উপরের দিকে উঠে গেছে। মন্দিরের নিচতলায় ২৪টি,দ্বিতীয় তলায় ২০ টি এবং তৃতীয় তলায় ১২টি দরজা রয়েছে। যতনের অভাবে মন্দিরটি বিলুপ্তির পথে।

লিখেছেন :
ফাহিম
 
 

মন্তব্য করুন

মন্তব্যে আপনার (অতিথি) ছবি দেখাতে গ্রাবতার অথবা ওয়ার্ডপ্রেস অ্যাকাউন্টের সদস্যনাম, সেখানে ব্যবহৃত ওয়েবঠিকানা ব্যবহার করুন। সদস্যগণের ছবি স্বয়ংক্রিয়ভাবে দেখাবে।


স্প্যামরোধী কোড
আবার দেখান

উপজেলা


  • দিনাজপুর সদর
  • কাহারোল
  • খানসামা
  • ঘোড়াঘাট
  • চিরিরবন্দর
  • নবাবগঞ্জ
  • পার্বতীপুর
  • ফুলবাড়ী
  • বিরল
  • বিরামপুর
  • বীরগঞ্জ
  • বোচাগঞ্জ
  • হাকিমপুর

ডাইরেক্টরী


  • জরুরী ফোন নম্বর
  • হাসপাতাল, এম্বুলেন্স
  • শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
  • সরকারী দপ্তর
  • বেসরকারী প্রতিষ্ঠান
  • বিপণী বিতান
  • ব্যক্তি ও অন্যান্য

পরিচালনা দল