কান্তনগর মন্দির
কান্তনগর মন্দির (কান্তজীউ মন্দির হিসেবেও পরিচিত) বাংলাদেশের প্রাচীন স্থাপত্য নিদর্শনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কারুকার্যময়। দিনাজপুর শহর থেকে ১২ মাইল উত্তরে ঢেপা নদীর তীরে, কান্তনগর গ্রামে অবস্থিত এ প্রাচীন মন্দিরটি নির্মাণ করেন মহারাজা প্রাণনাথ ও তার পূত্র মহারাজা রামনাথ।
বিস্তারিত
রামসাগর
রামসাগর কোন সাগর নয়, এটি আকার ও সৌন্দয়ের দিক থেকে বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে বড় দীঘি। দিনাজপুর শহর থেকে ৫ মাইল দক্ষিনে অবস্থিত এ দীঘিটি শুধু জলাধার বা ‌ঐতিহাসিক কীর্তি নয়, এক বিশাল প্রাকৃতিক সৌন্দয়ের অধিকারি অর্থাৎ একটি মনোরম পার্ক।
বিস্তারিত
নয়াবাদ মসজিদ
নয়াবাদ মসজিদ বাংলাদেশের দিনাজপুর শহর হতে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে কাহারোল উপজেলার নয়াবাদ গ্রামে অবস্থিত। মসজিদটির পাশ দিয়ে চলে গেছে ঢেপা নদী। ১.১৫ বিঘা জমির উপর এই মসজিদটি তৈরি করা হয়েছে। এটি বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এর তালিকাভুক্ত একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা।
বিস্তারিত
রুদ্রপুর দ্বীপশিখা স্কুল
অষ্ট্রিয়ার স্থাপত্যবিদ্যার ছাত্রী আনা হারিঙ্গার এর পরিকল্পনায় মাটি, খড় ও বাশ দিয়ে সাধারণ স্থাপত্যরীতিতে তৈরী একটি অভিনব স্কুলভবন। ২০০৭ সালে এ ভবনই হয়ে ওঠে মুসলিম বিশ্বের শ্রেষ্ঠ স্থাপত্য। লাভ করে আগা খান পুরস্কার।
বিস্তারিত
সীতাকোট বিহার
সীতাকোট বিহার (Sitakot Vihara) দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত। ১৯৬৮ সালে এটি আবিষ্কৃত হয়। ১৯৭২-৭৩ সালের দিকে ২য় বার খনন কাজ চালানো হয়। বর্গাকৃতির এ বিহারটির দৈর্ঘ্য ৬৫ মিটার এবং প্রস্থ ৬৫ মিটার। খননকালে বৌদ্ধ বিহারের ধ্বংসাবশেষের সঙ্গে পাওয়া যায় বেশকিছু প্রত্নবস্তু।
বিস্তারিত
সুরা মসজিদ
ঘোড়াঘাটের সুরা মসজিদ দিনাজপুর জেলার স্থাপত্য শিল্পের এক অপরূপ নিদর্শন। মসজিদটি ঘোড়াঘাট উপজেলা পরিষদ থেকে প্রায় পাঁচ কিঃ মিঃ পশ্চিমে হিলি-ঘোড়াঘাট সড়কের উত্তর পার্শ্বে চোরগাছা মৌজfয় অবস্থিত।
বিস্তারিত
দিনাজপুরের লিচু
দিনাজপুর জেলা লিচুর জন্য বিখ্যাত। এ জেলায় বাংলাদেশের সেরা লিচু উৎপন্ন হয়। এ জেলায় বিভিন্ন জাতের লিচু উৎপন্ন হয়
কাঞ্চন রেল ব্রিজ
কাঞ্চন রেল সেতু বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের দিনাজপুর জেলার বিরল উপজেলার একটি রেল সেতু
Previous
Next

দিনাজপুর জেলা ওয়েব পোর্টালে আপনাকে স্বাগতম!

দিনাজপুর জেলা (Dinajpur) বাংলাদেশের সবচেয়ে উত্তরের জেলাগুলির একটি যা রংপুর বিভাগের অন্তর্গত। পৌরাণিক কিংবদন্তীর লীলাভূমি এই জেলাকে বলা হয় বাংলাদেশের সবুজ শস্যের ভান্ডার। বিস্তীর্ণ সমতল ও উর্বর এই জেলা একদা পুন্ড্রবর্ধনের বৃহদাংশ ছিল এবং পরবর্তীতে ব্রিটিশ আমলের স্বল্প সংখ্যক মানুষের আবাসস্থল থেকে উন্নতি ও পরিবর্তনের পর ১৯৪৭ সালে বঙ্গভঙ্গ -এর সময় ১ম দফা বিভাজিত হয়ে (বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে) এবং  বাংলাদেশের অংশটি ১৯৮৪ সালে আরেক দফা বিভাজিত হয়ে পঞ্চগড়ঠাকুরগাঁও জেলার জন্মদান এবং রংপুরনিলফামারী জেলাগুলোকে কিছু অংশ প্রদানের মাধ্যমে আজকের দিনাজপুর জেলার আবির্ভাব। আরো পড়ুন

Scroll to Top