15 মঙ্গল, সেপ্টেম্বর 2009 08:23 পূর্বাহ্ণ
|
আমাদের দেশে সাধারনত লাইতুল কদর ও লাইলাতুল বরাত(শবে বরাত) নামে দুটি ভিন্ন বাত্র্রি ধর্মীয় ভাবে পালন করা হয়। এখন প্রশ্ন হলো এই দুটি দিবস কি আলাদা নাকি একটিই?
|
05 বুধ, মে 2010 03:25 পূর্বাহ্ণ
|
Plz accept me friends.
|
20 সোম, এপ্রিল 2009 03:36 অপরাহ্ণ
|
নিবন্ধন-পূর্ব সহায়িকা
দিনাজপুরইনফো ডট কম-এ যোগ দিতে কি কি লাগে?
আপনার আগ্রহ ও কয়েকটি মিনিট, সেই সাথে একটি ইমেইল ঠিকানা।
সদস্যনাম, নাম, শব্দচাবি, নিবন্ধন কি?
সদস্যনাম= আপনার ইংরেজী পরিচয় নাম, যা দিয়ে আপনি সাইটে প্রবেশ/লগইন করবেন।
নাম= আপনার পুরো নাম। সম্ভব হলে বাংলায় দিন। পরে বদলাতে পারবেন।
শব্দচাবি= পাসওয়ার্ড। শব্দচাবি ও সদস্যনাম দিয়ে আপনি সদস্য এলাকায় প্রবেশ/লগইন করতে পারবেন।
নিবন্ধন= নাম, শব্দচাবি ইত্যাদি দিয়ে একটি ফরম পূরণের মাধ্যমে যোগ দেয়া।
নিবন্ধন ফরমে বাংলা লিখতে পারছিনা।
সমস্যা নেই। আপনি ইংরেজীতেই ফরমটা পূরণ করুন।
আমি ছবি দিতে চাইনা।
ছবি দেয়া বাধ্যতামূলক নয়। তবে সেক্ষেত্রে আপনি অন্যের আস্থা অর্জন করতে পারবেন না। ছবি না থাকলে বা কার্টুন, ফুল, লোগো ইত্যাদি ব্যবহার করলে অন্যেরা আপনাকে চিনবেনা, আপনার লেখার গুরুত্ব কমতে পারে। তাছাড়া, বিশেষ কিছু লিখতে গেলে আপনার ছবি এবং ঠিকানা অবশ্যই থাকা লাগবে। নয়ত তা প্রকাশ করা নাও হতে পারে।
আমি ঠিকানা দেব কেন?
উপরের লেখাটি দেখুন।
আমার এই মূহুর্তে কোন ছবি নেই।
সমস্যা নেই। আপনি পরে আপলোড করতে পারবেন।
শব্দচাবি/পাসওয়ার্ড নিচ্ছে না।
শব্দচাবি/পাসওয়ার্ড ইংরেজী বর্ণ+ সংখ্যার মিশ্রণে হতে হবে, এবং কমসে কম ৬ (ছয়) ঘরের হতে হবে। যেমন 01wa5c7
নিবন্ধন /রেজিষ্ট্রেশন করলাম, তবুও প্রবেশ /লগইন করতে পারছি না।
নিবন্ধনের সময় আপনি যে ইমেইল ঠিকানাটি দিয়েছিলেন সেখানে একটি মেইল পাঠানো হয়েছে, ইমেইল ঠিকানাটি আপনার কিনা তা যাচাই করতে। সেই মেইলে আপনি একটি লিংক পাবেন। লিংকটিতে ক্লিক করার পর আপনার নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। তখন আপনি প্রবেশ/লগইন করতে পারবেন।
|
11 মঙ্গল, নভেম্বর 2008 07:02 অপরাহ্ণ
|
দিনাজপুরের সফটওয়্যারের দোকানগুলো ঘুরে আমি খুব হতাশ হই। কম্পিউটার বিক্রেতা ও প্রশিক্ষণকেন্দ্রগুলোও হতাশ করে। এখানে মুক্ত সফটওয়্যারের দেখা মেলে না। আগেই বলে রাখছি মুক্ত সফটওয়্যার মানে বিনামূল্যের বিরিয়ানি নয় , যদিও অনেকেই তাই ভাবেন, এখানে মুক্ত মানে স্বাধীনতা। তবে বেশিরভাগ মুক্ত সফটওয়্যার বিনামুল্যে পাওয়া যায় এবং এর সংখ্যা এত বেশি যে আপনি চুরি করা সফটওয়্যার (পাইরেটেড) ব্যবহার না করে এবং সফটওয়্যারের জন্য একপয়সা না খরচ করে কম্পিউটার চালাতে পারবেন।
|
30 বুধ, জুন 2010 05:58 অপরাহ্ণ
|
...কিছু কিছু লোকের মাত্রাতিরিক্ত লিনাক্সপ্রিতি দেখে মেজাজ খুব খারাপ হয়। এদের মতে লিনাক্স ছারা আর কিছু নাই। আমরা যারা উইনডজ ব্যবহার করি তারা সবাই নিচু কুয়ালিটির মানুষ।উইনডজ সেভেনের চেয়ে লিনাকস ভাল। তা ভাই আপনাদের লিনাকস যদি এতই ভালো হয় তাইলে লোকজন কেন লিনাক্স ব্যবহার করেনা? সেইটার উত্তর পাইলাম আজকে। আজকে এক বন্ধুর কাছ থেকে ইমেইলে একটা লেখা পাইলাম যেইখানে একজন বাংলাদেশের লিনাক্স ব্যাবহারকারি অনেকবছর লিনাক্স ব্যাবহার করার পর তার ভুল বুঝতে পারসে। ফলে সে উইন্ডজ কেন লিনাক্সের চেয়ে ভালো সেইটা নিয়ে নিজে লিখচে। লিনাক্স ব্যাবাহারকারি যখন নিজেই তার ভুল পারসে তখন তো আর কিচু বলার নাই। সেই লেখাটা নিচে দিলাম। ইমেইলে আসচে দেখে বুঝিনাই আসল লেখক কে, তবে শুনচি সে নাকি আগে লিনাক্স ব্যাবহার করত। কিন্তু ভুল বুঝতে পেরে এখন উইন্ডজ ব্যাবাহার করে।
ইদানিং দেখি লোকজন নতুন ফ্যাশান ধরেছে- কম্পিউটারে লিনাক্স ব্যবহার করে! স্টাইল নিয়ে বলে “আমি বন্টু”-”আমি মিন্টু”। ভড়কে গেলেন? ভাবছেন বন্টু-মিন্টু কী জিনিস! হে হে হে, এগুলো হলো গিয়ে উবুন্টু আর মিন্ট ব্যবহারকারীদের নয়া নাম! কম্পুকানা পোলাপান যারা লেখালেখি, গেম আর গান-মুভি ছাড়া কিছু বুঝেনা, তারাও দেখি এখন লিনাক্স চালায়। আবার ঠোঁট উল্টে বলে কিনা লিনাক্স চালাতে কোন কম্পুজ্ঞান লাগেনা। বুঝেন ঠ্যালা! সারাজীবন শুনলাম উইন্ডোজ চালাতে কোন কম্পুজ্ঞান লাগেনা আর এরা বলে কিনা পোলাপান-বুড়াপান-খিলিপান-সবুজপান সবাই নাকি লিনাক্স ব্যবহার করতে পারবে। যাইহোক, ব্যাপক উৎসাহ নিয়ে আমিও উবুন্টু আর মিন্ট নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়লাম। ঘাঁটাঘাঁটি করে বুঝলাম যে লিনাক্সের মত কঠিন ও জঘন্য জিনিস দুইটা নাই। প্রমাণ চান? তাহলে চলেন, সামনে যেতে যেতে আলাপ করি…
আলাপের আগে ছোট একটা কথা। যে জিনিসকে কিলাতে চাই সেটার ছোটখাট কিছু বর্ণনা দেয়া উচিৎ। লিনাক্স হচ্ছে গিয়ে একটা কার্নেল। কার্নেলের সাথে বহু কিছু যোগ-বিয়োগ করে অপারেটিং সিস্টেম বানানো হয়। এভাবে লিনাক্সের অনেকগুলা অপারেটিং সিস্টেম আছে। এই যেমন- উবুন্টু, লিনাক্স মিন্ট, রেডহ্যাট, ফেডোরা, স্যুযে – এরকম বহু ওএস আছে, সবগুলাকেই লিনাক্সের উপর বানানো হয়েছে। তাই সবগুলোকে না নিয়ে এখনকার পোলাপান যেই দুটাকে নিয়ে ফুটুংফাটুং করে সেই দুটা – উবুন্টু আর মিন্ট নিয়েই আলাপ করি।
প্রথমেই ধরুন গিয়ে, আমরা উইন্ডোজ চুরি করি। চুরি করার যে কী মজা সেটা চোর নাহলে বুঝবেননা (অবশ্য আপনি যদি চুরি করে উইন্ডোজ ব্যবহার করেন তাহলে আপনি সহজেই ব্যাপারটা বুঝবেন)। ঘুষখোর না হলে ঘুষের মজা যেমন বোঝা যায়না তেমনি চোর না হলে চুরির মজা বোঝা যায়না। আমাদের চুরি আবার এককাঠি সরেস, আমরা টাকা খরচ করে উইন্ডোজ চুরি করি! আর উবুন্টু-মিন্ট হচ্ছে মাগনা জিনিস, টাকা খরচ করতে হয়না। মাগনা জিনিস নিয়ে কি আর চুরির উত্তেজনা আছে!
তারপর ধরুন গিয়ে, উবুন্টু-মিন্টে কী কী জানি ক্যারদানী করা আছে যে, ইচ্ছে করলে এগুলো হার্ডডিস্কে ইন্সটল না করেই সিডি থেকে চালানো যায়, কাজ করা যায়। সিডি ড্রাইভে ডিস্ক ঢুকিয়ে পিসি চালু করলেই হল। বলেনতো, কী দরকার এত ক্যারদানীর! এর চেয়ে উইন্ডোজ দেখেন, কী সহজ একখান জিনিস, চালিয়ে দেখার একটাই রাস্তা- পুরোটা ইন্সটল করতে হবে। পুরোটা ইন্সটল না করে চালানো ছাড়া আর কোন উপায় নাই। তাহলে বলেন দেখি, এসব লাইভ সিডি-টিডি’র কোন বেইল আছে?
উবুন্টুতে সফটওয়্যার ইন্সটলেশনও বহুত ঝামেলার। কী একটা মেন্যু নাকি আছে, সফটওয়্যার সেন্টার নামে, সেখানে নাকি সব সফটওয়্যার পাওয়া যায়। সফটওয়্যার সেন্টারে গিয়ে নাম/ধরন লিখে সফটওয়্যার খুঁজে বের করে “ইন্সটল” বাটনে ক্লিক করলে পরে সফটওয়্যার ইন্সটল হয়। অথচ উইন্ডোজে এই কাজটা আমরা কতই না সহজে করি। প্রথমে গুগল দিয়ে পুরো ইন্টারনেট খুঁজে সফটওয়্যার ডাউনলোড করি, তারপর ডাউনলোড করা ফাইলটাকে ডাবল ক্লিক করে একগাদা নেক্সট-নেক্সট চাপতে থাকি, একটা ধাপে এসে দেখা যায় যে সফটওয়্যারটা সিরিয়াল নাম্বার চাচ্ছে। এইবার চুরি করার পালা! (আগেই বলেছি চোর না হলে চুরি করার মজা বুঝবেননা) আবার গুগল করে বিস্তর ঘাঁটাঘাঁটি করে একগাদা চোরাই সিরিয়াল নাম্বার নামাই। তারপর একটা একটা দিয়ে দেখি কোনটাতে কাজ করে। যদি এগুলো দিয়ে কাজ করে তো ভালো নাহলে আবার গুগল নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে হয়। যাই হোক ধরে নিলাম যে প্রথমবারে নামানো সিরিয়াল নাম্বারেই সফটওয়্যারের সিরিয়াল মিলে গেল। তারপর আবার নেক্সট-নেক্সট-নেক্সট। তারপর আর কোন চিন্তা নাই, সফটওয়্যারটা ইন্সটল হয়ে যাবে। দেখেন তাহলে উবুন্টুতে কত ভেজাল করে সফটওয়্যার সেন্টার থেকে সফটওয়্যার খুঁজে তারপর ইন্সটল করতে হয়, উবুন্টু কঠিন নাতো কী!
উবুন্টু’র ডিফল্ট সফটওয়্যারগুলোও আমাকে চরম হতাশ করেছে। ধরুন উইন্ডোজ ইন্সটল করলেন। এখন লেখালেখি করতে চান, এজন্য আপনি পাচ্ছেন ওয়ার্ডপ্যাড, মনের খায়েশে লিখে চলুন। গান শুনতে চান কিংবা ভিডিও দেখতে চান- রয়েছে মিডিয়াপ্লেয়ার। ইন্টারনেটে ঘুরাঘুরি করার জন্য রয়েছে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার। আঁকাআঁকি করতে চান- কোই বাত নেহি, এমএসপেইন্ট রয়েছে। এবার আসুন উবুন্টু’র দিকে চোখ ফেরাই। সফটওয়্যারের দিক থেকে এটি এত জঘন্য একটা অপারেটিং সিস্টেম যে আপনি ভয়ানক রকম হতাশ হবেন। লেখালেখি করার জন্য রয়েছে কেবলমাত্র সম্পূর্ণ একটা অফিস স্যুট – যাতে রয়েছে একটি ওয়ার্ডপ্রসেসর, হিসাবনিকাষের জন্য স্প্রেডশিট, প্রেজেন্টেশন তৈরির জন্য একটা প্রেজেন্টার। গান শোনার জন্য রয়েছে রিদমবক্স, ভিডিও দেখতে আছে টটেম মুভি প্লেয়ার। আঁকাআঁকি’র কথা আর কী বলব! এর জন্য আছে ওপেনঅফিস ড্রয়িং, মিন্টে আবার বাড়তি রয়েছে গিম্পের মত ফালতু জিনিস যেটা কিনা কাজেকর্মে প্রায় ফটোশপের সাথে তুলনীয়। আর ছবি এডিট করার জন্য আছে এফস্পট। উবুন্টু-মিন্টের ইন্টারনেট বিষয়ক সুবিধার কথা বললে আপনি একেবারেই মুষড়ে পড়বেন। উবুন্টু-মিন্টে ইন্টারনেট ব্রাউজ করার জন্য পাবেন শুধুমাত্র ফায়ারফক্স, সাথে রয়েছে ইমেইল আদান-প্রদানের জন্য একটা ইমেইল ক্লায়েন্ট। সেইসাথে ফেসবুক, টুইটার এইসবকে আপনার ডেস্কটপের সাথে একীভূত করতে রয়েছে গুইবার, এক জায়গা থেকেই সবখানে ঘুরাঘুরি করতে পারবেন। ডাউনলোড করার জন্য রয়েছে একটা বিটটরেন্ট ক্লায়েন্ট আর ডাউনলোড ম্যানেজার। আর চ্যাট করার জন্য রয়েছে এ্যাম্পাথি যা কিনা কেবলমাত্র সামান্য কয়েকটা সার্ভিস সাপোর্ট করে, যেমনঃ ইয়াহু, এমএসএন, গুগলটক, আইআরসি, ফেসবুক, …
কোন প্রিন্টার, স্ক্যানার, মডেম, ক্যামেরা ইত্যাদি ডিভাইস যদি উবুন্টু-মিন্টে চালাতে চান তাহলে খালি কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করলেই হল, ড্রাইভার সিডির দরকার হয়না, স্বয়ংক্রিয়ভাবেই কাজ করে। এমনকি বিল্টইন সাউন্ডকার্ড, গ্রাফিক্সকার্ড,ওয়েবক্যাম এগুলোরও ড্রাইভার লাগেনা – এটা কি ফাজলামো নাকি! একটা কম্পানি এত কষ্ট করে ড্রাইভার সিডি বানালো, সেটার কিনা কোনো দরকারই নেই। বলেন দেখি, একটা অপারেটিং সিস্টেম কতটুকু জঘন্য হলে সেটা কোন কম্পানির ড্রাইভার সিডিকে উপেক্ষা করে!
উবুন্টু-মিন্টে সিস্টেম পরিচর্যা করার কোন উপায়ই নাই। উইন্ডোজে ভাইরাস, স্পাইওয়্যার এইসব কঠিন কঠিন উচুঁ লেভেলের প্রোগ্রাম চালাতে গিয়ে সিস্টেম প্রায়ই ক্র্যাশ করে। ফলে সপ্তাহে রুটিন করে মেশিনে অপারেটিং সিস্টেম ইন্সটল করতে হয়। অথচ উবুন্টু-মিন্ট এতই নিম্নমানের যে ভাইরাস-টাইরাস এখানে চলতেই পারেনা, ফলে সিস্টেমও ক্র্যাশট্যাশ হয়না। তাই দেখা যায় যে ঘন ঘন ইন্সটলও করতে হয়না। আপনিই বলুন কম্পিউটারে যদি অপারেটিং সিস্টেম ঘন ঘন ইন্সটল না করা হয় তবে কি সেটা ভালো থাকে? তাছাড়া ভাইরাস, স্পাইওয়্যার এর মত উচুঁ লেভেলের প্রোগ্রাম চলেনা দেখে কোন এন্টিভাইরাসও লাগেনা। আরো ভয়াবহ ব্যাপার হল উবুন্টু-মিন্টের ফাইল সিস্টেম এত বেশি গোছালো থাকে যে এর জন্য এগুলোতে ডিফ্র্যাগমেন্টও নাকি করা লাগেনা, তাই ডিফ্র্যাগমেন্টের কোন অপশনই দেয়া হয়নাই! সবচেয়ে আতংকের কথা হল উবুন্টু-মিন্ট হ্যাং করেনা। কম্পিউটার যদি হ্যাং না-ই করল তাহলে সেটা কীসের কম্পিউটার! হ্যাং করলে পিসি রিস্টার্ট দিতে হয়, যেটা কিনা পিসির জন্য খুব ভালো, এতে পুরো সিস্টেমটি দীর্ঘক্ষণ ধরে চলা সব ক্লান্তি ঝেড়ে ফেলে দিয়ে নতুন উদ্যমে কাজ করতে থাকে এবং ভবিষ্যতে আবার হ্যাং করার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে পারে। তাছাড়া গুরুত্বপূর্ণ কাজ করছেন, পুরো কাজ সেভ করেননি তার আগেই হঠাৎ করে নীল স্ক্রিন এসে হাজির। রিস্টার্ট দিয়ে সেই একই কাজ আবার নতুন করে শুরু করার মাঝেও একধরণের আনন্দময় স্নায়ুবিক উত্তেজনা কাজ করে, অনেক সময় এমন অবস্থায় লোকজন আনন্দের আতিশয্যে মাথার চুল ছিঁড়ে ফেলে (খুবই স্বাস্থ্যসম্মত কাজ, এতে করে পুরনো চুলের ভারে চাপা পড়া নতুন চুলদের বেড়ে উঠার রাস্তা খুলে যায়)। অথচ উবুন্টু-মিন্ট ব্যবহার করলে এইসব আনন্দময় সময় উপভোগ করার আশা গুড়েবালি।
উবুন্টু-মিন্টের জন্য হাইফাই হার্ডওয়্যারেরও দরকার নেই, এগুলো পুরানো হার্ডওয়্যারেও চলে! ফলে আপনি যে অপারেটিং সিস্টেমের সাথে পাল্লা দিয়ে বছর বছর দামী দামী হার্ডওয়্যার পাল্টাবেন, সেটি হচ্ছেনা। পুরনো হার্ডওয়্যারেই বছরের পর বছর পার করে দিতে হবে। এমনকি থ্রিডি ডেস্কটপ বা বিভিন্ন ক্যারাবারা ইফেক্ট দেখার জন্য যে বাজারে নতুন আসা থ্রিডি গ্রাফিক্স কার্ডটা কিনবেন তারও জো নাই, উবুন্টু-মিন্টে বিল্টইন গ্রাফিক্স কার্ডেই ডেস্কটপের বিভিন্ন ক্যারাব্যারা ইফেক্ট আনা যায়। তাছাড়া উবুন্টু-মিন্ট এত দ্রুত বুট হয় যে আপনি যে পিসির বাটন অন করে একটু বাথরুম থেকে ঘুরে আসবেন বা চা-নাস্তা খেয়ে আসবেন, সেটাও হবেনা।
উবুন্টু-মিন্ট এতই জঘন্য যে লোকজন এগুলোর দিকে ফিরেও তাকায়না। তাই মানুষকে আকৃষ্ট করার জন্য এগুলোতে শুধু ইংলিশই নয় বরং অন্যান্য ভাষার কিবোর্ডও আগে থেকেই দিয়ে দেয়া থাকে। এই যেমন ধরুন গিয়ে বাংলা ভাষার কথা। উবুন্টু-মিন্টে বাংলায় লেখার জন্য প্রভাত, ইউনিজয় আর জাতীয় কিবোর্ডের লেয়াউট দিয়ে দেয়াই থাকে। ইদানিং আবার বাংলাদেশের একমাত্র পাইরেটেড সফটওয়্যারের খেতাব পাওয়া অভ্রও উবুন্টু-মিন্টের জন্য ফনেটিক ভার্সন বের করেছে। নিন্দুকেরা বলে উবুন্টুতে নাকি বাংলা ফন্টের স্মুদিং উইন্ডোজের চেয়ে অনেক ভালো, ফলে ফন্টগুলো নাকি একদম ঝরঝরে স্পষ্ট দেখা যায়। আহারে বেচারারা!
লিনাক্সের জন্য প্রচুর গেম আছে। উবুন্টু-মিন্ট কিন্তু সেগুলো নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে পারে। অথচ তারা সেটা না করে উইন্ডোজের গেমের দিকেও হাত বাড়িয়েছে। ওয়াইন নামে কী এক আজব সফটওয়্যার আছে যেটা কিনা উইন্ডোজের গেমগুলোকেও উবুন্টু মিন্টে চালিয়ে ফেলে! লিনাক্সের গেমগুলোতো চলেই, সেই সাথে উইন্ডোজের গেমও যোগ হয়েছে। এক অপারেটিং সিস্টেমের জন্য তৈরি করা জিনিস আরেক অপারেটিং সিস্টেমে চালায় – কী রকম নীচু মানসিকতা হলে এরকম করা সম্ভব, বলেন তো!
উপরের আলোচনায় নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে উবুন্টু-মিন্ট কত ফালতু অপারেটিং সিস্টেম। এইরকম ফালতু মানের অপারেটিং সিস্টেম দেখলেই তো কষে দু ঘা কিল বসিয়ে দিতে ইচ্ছে করে। অথচ লোকজন কিনা গর্ব করে বলে যে “আমি উবুন্টু চালাই”, “আমি মিন্ট চালাই”। শুধু তাই না যারা চুরি করে উইন্ডোজ ব্যবহার করে তাদের দেখে এরা আবার হাসাহাসিও করে। চোর কি হাসির বস্তু? চোরের কি মানসম্মান নাই? দেশে কি মানসম্মত চোরের এতই আকাল? অবস্থা এখন এমন যে লিনাক্স নিয়ে কাউকে তাই কথা বলতে দেখলেই মেজাজ খিঁচড়ে যায়। মনে হয় কিলিয়ে ভর্তা বানাই। তাই হে ভাই আমার বোনেরা তোমার, আসুন আমরা এখন থেকে বন্টু-মিন্টুদের ফালতু কথায় কান না দিয়ে চৌর্যবৃত্তিতে ডুবে থাকি। চুরি করে উইন্ডোজ ব্যবহার করব তারপরও মাগনা উবুন্টু-মিন্ট ব্যবহার করবোনা। সফটওয়্যার চুরির তালিকায় বাংলাদেশ বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে, আসুন গণহারে চুরি করে আমরা আমাদের দেশকে সেই তালিকার শীর্ষে নিয়ে যাই।
লেখাটি আমার নয়। এটি প্রজন্ম ফোরাম হতে সংগৃহীত এবং এর কৃতিত্ব লেখকের প্রাপ্য।
|
01 শনি, মে 2010 11:36 পূর্বাহ্ণ
|
আমি বুঝিনা, সরকারের একটা গুরুত্বপূর্ণ ডিপার্টমেন্ট কিভাবে এতটা দায়িত্বজ্ঞানহীন হয়। আজ একটা ফরম ডাউনলোড করতে গিয়ে দেখলাম..যদিও সরকারী সাইটগুলোর ক্ষেত্রে এটা নতুন কিছু নয়... প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের সাইটটি বিগত এক বছর যাবৎ ভাইরাস সংক্রমণে ভূগছিল। নিরাপত্তার জন্য ব্রাউজারগুলি সাইটটিতে প্রবেশ করতে বাধা দিচ্ছিল। জোর করে গেলেও, যাওয়া মাত্র উইন্ডোজ চালিত পিসিতে ভাইরাসের সংক্রমণ হচ্ছিল। কিন্তু আজ.. একি হেরিলাম
|
24 শনি, এপ্রিল 2010 04:31 অপরাহ্ণ
|
ভোজন-রসিক কিম হঠাৎ বল্লে- চা খাব। মিষ্টি খাদ্য বা পানীয় কিমের পছন্দ নয়, কিন্তু চায়ে ওর আপত্তি নেই। চায়ে আবার আমার আগ্রহের কমতি নেই- যদি সেটা হয় ঘন দুধে বানানো দুধচা। বল্লাম- হুম।
কিম ফের বল্লে- আজ তোকে জামাই হোটেলের চা খাওয়াবো।
জামাই হোটেল? নামটা শোনা ছিল। ঠিক কোথায় সেটা জানিনা, কোন দিন যাইও নি। কিম যদু-মদু হোটেলে খায় না, দিনাজপুরে ও শহরের বাইরে বিভিন্ন গঞ্জে ওর খাওয়ার বিস্তর অভিজ্ঞতা আছে। এবং সেই সুবাদে ভালমতোই জানে কোন খাবারটা সবচে' ভাল হয় কোথায়। যেমন বিরল মোড়ে এবং রুস্তম হেটেলের গরুর মাংস। আমি বলি- লাজওয়াব।
এর আগে বারাইলের দুধচার অনেক নাম শুনেছি ওর মুখে। আজ জামাই হোটেলের কথায় লোভ সামলাতে পারলাম না। বল্লাম- চ'।
বেশিদূর নয়, বাহাদুর বাজারে নিয়ে গেল আমাকে। মাসুমের খাওয়া দাওয়ার উল্টো অর্থাৎ পূব দিকের গলিটাতে ঢুকে কয়েকপা যেতেই লেবেলছাড়া একটা ছোট হোটেলের সামনে থামলো। আহামরি কিছু নয়, অন্যান্য সাধারণ হোটেলের মতই এবং চায়ের "ডিপার্টমেন্ট" টা বাইরে। একপাশে গরুর দুধ জ্বাল দিয়ে লালাভ করে রাখা।
চা খেলাম। মাশাল্লাহ।
|
26 শুক্র, ফেব্রুয়ারী 2010 10:33 পূর্বাহ্ণ
|
E দিনাজপুর (www.edinajpur.tk) এর পথচলা শুরু হয়েছিল ২৮ আগস্ট, ২০০৯ তারিখে। দিনাজপুরকে ছবির মাধ্যমে সবার কাছে উপস্থাপনের জন্যেই E দিনাজপুরের সৃষ্টি। এখন পর্যন্ত ওয়েব সাইটের ছবি ঘরে কান্তনগর মন্দির, দিনাজপুর রাজবাড়ী, নয়াবাদ মসজিদ, রামসাগর জাতীয় উদ্যান, চেহেলগাজী মাজার এবং নবাবগঞ্জ চরকাই রেঞ্জ এর ছবি যোগ করা হয়েছে। প্রধান মেনুতে "আমার দিনাজপুর" এর ভেতরে রয়েছে সংক্ষেপে দিনাজপুর, দিনাজপুরের মানচিত্র এবং স্যাটেলাইট মানচিত্র, স্মৃতিতে একাত্তর (একাত্তরের দিনগুলিতে দিনাজপুর মানুষের বীরত্বের গৌরবগাথা), টেলিফোন বই এবং E দিনাজপুর থিম। শিক্ষাঙ্গন মেনুতে রয়েছে Inter University Student Association of Dinajpur, হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কিত তথ্য এবং বোর্ডের প্রাথমিক শ্রেণীর ও মাধ্যমিক শ্রেণীর পাঠ্যপুস্তক ডাউনলোডের সুবিধা। অন্যান্য উপজেলা মেনুতে রয়েছেবিরল, বিরামপুর, বীরগঞ্জ, বোচাগঞ্জ, চিরিরবন্দর, ঘোড়াঘাট, হাকিমপুর, কাহারোল, খানসামা, নবাবগঞ্জ, পার্বতীপুর, ফুলবাড়ী উপজেলা সমূহের মানচিত্র সহ সংক্ষিপ্ত বিবরণ। আপনার পরামর্শ এবং মতামত প্রদানের জন্যে রাখা হয়ছে আপনাদের পরামর্শ পাতাটি। আর বাংলা দেখতে সমস্যায় পড়লে ওয়েবসাইটের Bangla Font অপশনটিতো রয়েছেই।
বিশেষ কিছু ফিচারঃ BBC বাংলা রেডিও অনুষ্ঠান শোনা, Flash উপস্থাপন, ছবিঘর, Scroll Bar, স্যাটেলাইট মানচিত্র, টেলিফোন বই এবং E দিনাজপুর থিম।
বর্তমানে E দিনাজপুর এর পরীক্ষামূলক সংস্করণ চালু রয়েছে তাই কিছু কিছু পাতা এখনও নির্মানাধীন অবস্থায় রয়ে গেছে।
আর ভাষার মাস ফেব্রুয়ারিতে আমরা E দিনাজপুর ওয়েবসাইটিকে আমরা উৎসর্গ করছি সকল ভাষা সৈনিকদের, যাঁদের আত্মত্যাগের কারণে আজ আমরা বাংলা ভাষায় কথা বলতে ও লিখতে পারছি। আশাকরছি E দিনাজপুর ওয়েবসাইটি আপনাদের ভাল লাগবে।
|
04 বৃহস্পতি, মার্চ 2010 04:15 অপরাহ্ণ
|
True to say anything related my Home Dinajpur attract me like Magnet................
I cordially thank to the developers and hope to help them in the long run by any means.
|
04 শনি, এপ্রিল 2009 12:53 পূর্বাহ্ণ
|
দিনাজপুর ইনফো ডট কম -স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। কিন্তু সবকিছুর একটা সীমা/নিয়ম থাকে এবং আমরাও এর ব্যতিক্রম নই। আমাদের নিয়মগুলি ছোট্টছোট্ট ও সোজা। পড়ে দেখুন আপনি একমত হতে পারেন কিনা।
১. আপনি যেকোন বিষয়ে আলোচনা/মত প্রকাশ করার অধিকার রাখেন। দয়াকরে ধর্মীয় অনুভূতি, নীতিবোধে আঘাত হানে এমন এবং সংস্কারবিবর্জিত আলোচনা/মত প্রকাশ থেকে বিরত থাকবেন।
২. প্রত্যেকের নিজস্ব একটি মতামত আছে। আপনি যেমন মত প্রকাশ করবেন তেমনি অপরেও..। অপরের মতটিকে সহজভাবে নিন।
৩. বিতর্ক/মতভেদ হতেই পারে। কিন্তু দয়াকরে ভদ্রতা বজায় রাখবেন। শিষ্ট ও ভদ্র আচরণ ভাল বংশের পরিচায়ক।
৪. রাষ্ট্র কর্তৃক আরোপিত আইন মেনে চলতে হবে।
৫. দিনাজপুর ইনফো ডট কম যেকোন সময় এই সাইট/ব্যবস্থা/সেবা বাতিলের/বন্ধের ক্ষমতা রাখে। (আমরা মোটেও এই সাইট ও সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম বন্ধ করতে চাইনা; কিন্তু আমাদের আর্থিক সীমা বেশিদূর প্রসারিত নয়।)
৬. দিনাজপুর ইনফো ডট কম উপযুক্ত/যুক্তিপূর্ণ কারণ সাপেক্ষ আংশিক/সকল নীতিমালা পরিবর্তন/পরিমার্জন/পরিবর্ধন করার ক্ষমতা রাখে।
উপরোক্ত শর্তগুলি মেনে নিলে আপনি দিনাজপুরইনফো ডট কম (dinajpurinfo.com / dinajpurinfo.com /http://dinajpurinfo.com / http://dinajpurinfo.com ) এ যোগ দিতে পারেন।
|
27 সোম, অক্টোবর 2008 11:39 অপরাহ্ণ
|
উবুন্টু লিনাক্স ঘরানার অপারেটিং সিস্টেম যা স্বাধীন/বিনামূল্যের ও উন্মুক্ত উৎসের (ওপেন সোর্স)। লিনাক্সের কথায় আঁতকে উঠেছেন!! আপনি শোনা কথা নিয়ে পড়ে আছেন। লিনাক্স অনেক পথ পেরিয়েছে এবং এই পথ সর্বদা উপরের দিকেই গেছে। লিনাক্সের মধ্যে সবচে' সোজা ও সহজবোধ্য হলো উবুন্টু। উবুন্টু ব্যবহার করে আপনি কম্পিউটারের যাবতীয় কাজকর্ম যেমন লেখালেখি, নথিপত্র ( ডকুমেন্ট, স্প্রেডশিট, প্রেজেন্টেশন ইত্যাদি) তৈরী, ছবি দেখা, গান শোনা, ইন্টারনেট ব্যবহার, ইমেইল করা , মোবাইল ও পেনড্রাইভের ব্যবহার ইত্যাদি অনেক কাজ করতে পারবেন-ভাইরাসের কোন প্রকার উপদ্রব ছাড়াই।
|
03 বুধ, ফেব্রুয়ারী 2010 07:37 অপরাহ্ণ
|
কথায় বলে দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম বুঝা যায় না। তাই বুঝি আজ ঢাকা এই দূষিত এবং সংগ্রামী পরিবেশে থেকে বার বার শুধু দিনাজপুরের কথা মনে পড়ে।
তাই কবির ভাষায় বলতে হয়
আবার আসিব ফিরে................
|
03 সোম, আগস্ট 2009 02:42 অপরাহ্ণ
|
ডাউনলোড করলাম উইন্ডোজ৭। ২.৩৬ গিগা। প্রায় ৫০ ঘন্টা লাগলো। আপনার কেউ ডাউনলোড করতে চাইলে সরাসরি লিংকটি এখানে-
http://wb.dlservice.microsoft.com/dl/download/release/windows7/4/0/c/40c1e714-7910-4b38-9b5e-67fa522e6a44/7100.0.090421-1700_x86fre_client_en-us_retail_ultimate-grc1culfrer_en_dvd.iso
ডাউনলোডের জন্য কোন ডাউনলোড ম্যানেজার যেমন অরবিট ব্যবহার করুন। মাইক্রোসফটের জাভা ডাউনলোড ম্যানেজারে করা ফাইলে এরর (error) পাওয়া যাচ্ছে প্রায়ই। অবশ্য ডাউনলোডার দ্বারা করলেও আইএসও (iso) ফাইলে সামান্য সমস্যা থাকছেই। ডাউনলোডকৃত আইএসও ফাইলটি সাথে সাথে বার্ন/ ডিস্কে রাইট করতে যাবেন না। যদিও ডাউনলোড সম্পূর্ণ হয়, কিন্তু ফাইলটি প্রায়ই অসম্পুর্ন থেকে যায়। আর সেজন্যই বার্ন করার সময় শেষের দিকে এরর পায় এবং বার্ন বাতিল হয়ে যায়। আমি ২ টা ডিভিডি নষ্ট করলাম এভাবে। অবশেষে টরেন্ট ব্যবহার করে অসম্পূর্ণ ফাইলটি পূর্ণ করলাম এবং ডিস্ক নষ্ট হওয়ার ঝুকি এড়াতে পেনড্রাইভে নিয়ে সেখান থেকে বুট করে ইন্সটল করলাম।
আইএসও ফাইলটি সঠিক কিনা নিশ্চিত করতে Windows 7 iso Verifier দিয়ে চেকসাম ক্যালকুলেট করুন। (ফাইলটি এই সফটওয়্যারে দেখিয়ে দিলেই নিজে যাচাই করে জানাবে সঠিক কি না।
|
09 বুধ, সেপ্টেম্বর 2009 12:52 পূর্বাহ্ণ
|
I never saw her, but she seemed to be much familiar.
She just looked & smiled, said nothing, but her eyes said everything & I'm done!!
|
03 শুক্র, এপ্রিল 2009 11:02 অপরাহ্ণ
|
আপনার(অতিথি) যদি গ্রাবতার বা ওয়ার্ডপ্রেস অ্যাকাউন্ট থাকে তাহলে সেটাতে লগ-ইন করে এখানে মন্তব্য করুন। মন্তব্যে আপনার অবতার/ছবি দেখাবে, সেই ছবি আপনার ব্লগ/সাইট কে লিংক করবে। নিবন্ধিত সদস্যের ক্ষেত্রে তাদের প্রোফাইলের ছবিটিই দেখাবে।
|
13 শুক্র, ফেব্রুয়ারী 2009 12:57 পূর্বাহ্ণ
|
স্যার আপনার হয়তো মনে নেই আমাকে। মনে থাকার কথাও নয়। তবে আপনি আমার বাবা মাকে চেনেন বলে হয়তো আমাকে চিনতে পারবেন। আমি তৃতীয় শ্রেণী পর্যন্ত আপনার ছাত্র ছিলাম মহব্বতপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে।
|
05 রবি, এপ্রিল 2009 04:36 পূর্বাহ্ণ
|
তৈলাক্ত বাঁশ ও পরিশ্রমী বানরের গল্পটি আর সমাপ্তি পায় না ।
আমরা ক্রমাগত উঠতে থাকি, উঠতে উঠতে পিছলে যাই ।
আমাদের জন্মক্ষন, আমাদের ধর্ম কোন কিছু বেছে নেয়ার অধিকার নেই ।
সার্টিফিকেটে জন্মতারিখ বসাচ্ছেন মূর্খ স্কুল শিক্ষক,
কোথায় শ্রম দেব সেই সিদ্ধান্ত নেয় মামা-কাকার দল,
কাকে বিয়ে করব কি করব না,সিদ্ধান্ত দিচ্ছেন রাশভারি অভিভাবক ।
আমাদের ভাবনার দায় নিয়েছে কর্পোরেটরা,
তারা বলে দিচ্ছেন কোন পন্য আমাদের প্রয়োজন,কোনটা দরকারী নয় ।
রাষ্ট্র বলছে ভাতের বদলে আলু খেতে,কর্তৃপক্ষ বলছে চুপ থাকতে ।
আমাদের কন্ঠ চেপে ধরেছে সুশীলতার খসখসে মোড়ক ।
আমরা ভাবতে শিখছি না,ভাবার ভান করছি ক্রমাগত ।
বুকের মাঝে জন্ম নেয়া প্রশ্নগুলো গিলে ফেলছি গলার কাছেই ।
আমাদের সম্পাদকরা নতজানু হন জাতীয় মসজিদে,
পান খাওয়া দাত বের করে কেউ একজন বলে দিচ্ছেন আমরা কী ভাবব,আর কী ভাবব না ।
আমাদের চিন্তার জালে তাই মাকড়সারা মৃত,
আমাদের নিউজপ্রিন্ট তাই সুশীল টয়লেট পেপার,
আমাদের দূরদর্শনের পর্দা মূর্খ মালিকের গায়িকা স্ত্রীর রঙঢং ।
আশ্রয় ছিল অন্তর্জাল ।
হায় , সেখানেও মুখের উপরে ক্রমাগত স্কচটেপ চেপে ধরছেন সুশীলের ঠিকাদাররা ।
লিখতে চেয়েছিলাম অনেক কিছুই,কিন্তু কানের কাছে ক্রমাগত হাউস দ্যাট চিৎকার করে
যাচ্ছে মূর্খ ইতররা ।
কেউ দরজায় আগল দিয়েছেন,কেউ ঘুম ভেঙ্গেই আমার সাজানো লেখাকে পাঠাচ্ছেন
কারাগারে ।
এখনই উপযুক্ত সময় কিছু একটা করার ।
এখনই তৈরী করতে হবে নিজের বাকভূম ।
গলা ছেড়ে বলার মতো একটা মঞ্চ চাই, বুক ভরে টেনে নেয়ার জন্য চাই একটু বিশুদ্ধ বাতাস ।(internet)
|
03 শনি, জানুয়ারী 2009 09:58 পূর্বাহ্ণ
|
চুড়ান্ত পরীক্ষার আর বেশী দেরী নেই, কিন্তু পড়াশোনা সে অনুসারে হয়নি। কেন যেন হচ্ছে না।
|
02 রবি, নভেম্বর 2008 10:08 অপরাহ্ণ
|
এই পাতাটি পুনর্গঠন করা হচ্ছে।
This page is being remake.
|
28 রবি, জুন 2009 12:00 পূর্বাহ্ণ
|
ইস্..কি দিনগুলো যাচ্ছিলো.. ১২-১৪ ঘন্টা ইন্টারনেটেই পার হচ্ছিলো.. সবাই লেখা পড়ার ফাঁকে ফাঁকে কম্পিউটার চালায়, আর আমি কম্পিউটার চালানোর ফাঁকে ফাঁকে পড়তাম। আহ। সবই সম্ভব হয়েছিল গ্রামীণফোনের বিশেষ সুবিধা কিম্বা ওদের কারিগরি সমস্যার কারণে। কিন্তু সুখের দিনগুলো আর থাকলোনা। ব্যাটারা সমস্যা সারিয়ে ফেলেছে।
|
|
|